তাঁর ছেলেবেলাটা কেটেছে শিলং পাহাড়ে। আর ছেলেবেলার সবটা –সেই ‘সরল গাছের পাতায় বাতাস বইবার শোঁ শোঁ শব্দ’, ‘জলের গুঁড়ি দিয়ে তৈরি মেঘ’, ‘গাছতলার বনভোজন’, বাঘের গল্প’, ‘ভূতের গল্প’ – এমন আরও কত সব চমৎকার ধনৈশ্বর্যে তিনি ভরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ছোটদের। দিয়েছিলেনও। ছেলেবেলার সেই ‘হাড়কাঁপানো শীত’, ‘মন ভোলানো বসন্ত’, ‘তার আশ্চর্য বর্ষা’ ‘ফল পাকানো শরৎ হেমন্তের’ কথা তাই তো বারেবারে এসেছে তাঁর লেখায়, ঘুরেফিরে।
তিনি কে বুঝেছো তো ! হ্যাঁ, লীলা মজুমদার।
তাঁর ‘হলদেপাখির ডানা’, ‘পদিপিসির বর্মীবাক্স’, ‘টংলিং’এর মতো বই, আমাদের, বড়দেরও ফিরিয়ে দেয় হারিয়ে যাওয়া ছেলেবেলাটা।
জন্ম ১৯০৮এ। বাবা মা- প্রমদারঞ্জন আর সুরমাদেবী। আদিবাড়ি ময়মনসিংহের মসূয়ায়।পূর্বসূরী উপেন্দ্রকিশোর, প্রমদারঞ্জন, কুলদারঞ্জন, সুকুমার, সুখলতা, পুণ্যলতার পথ ধরেই তাঁরও হেঁটে চলা। এঁদের লেখালেখি, কাজকর্ম সবই তো ছোটদের জন্য! সারাজীবন।
আরও আসছে ...
Σχόλια